গ্রুপ পর্বের মত রাউন্ড অব সিক্সটিনেও ইংল্যান্ড ধরে রেখেছে আধিপত্য। প্রথম পর্বে ৯ গোল করা দলটি নক আউট পর্ব শুরু করলো ৩ গোল করে। বিপরীতে গোল হয়নি একটিও। ৩-০ গোলে সেনেগালকে হারিয়ে ইংলিশ লায়ন্সরা অতি সহজেই পৌঁছে গেল কোয়ার্টার ফাইনালে।


প্রথমার্ধেই ম্যাচের নাটাই নিজেদের কাছে নিয়ে নেয় সাউথগেটের শিষ্যরা। হ্যান্ডারসন ও কেনের গোলে লিড ২-০। ফিরে এসে সাকার গোলে ব্যবধান বাড়ে। গোলের ক্ষুধায় মগ্ন সাউথগেট রিজার্ভ খেলোয়াড়দের নামিয়ে আক্রমণে আরো শক্তি বাড়ান। পরিকল্পনামতো আক্রমণও চালায় র্যাশফোর্ড, কেনরা। কিন্তু সেনেগালের রক্ষণদূর্গ আর ভাঙতে পারেনি। তাতে আক্ষেপ থাকার কথা না। কারণ জয় ততক্ষণে সুনিশ্চিত।
কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ডের প্রতিপক্ষ ফ্রান্স। রাশিয়া বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়নরা দুর্দান্ত ফুটবল খেলছে। গ্রুপ পর্ব থেকে শুরু করে প্রি কোয়ার্টারেও এমবাপ্পে, গ্রিজম্যানরা দারুণ ছন্দে রয়েছে। ইংল্যান্ডও তাই। তাইতো দুই দলের ম্যাচটা ফাইনাল বা সেমিফাইনালের ‘ড্রেস রিহার্সেল’ হিসেবে ধরছেন কেউ কেউ।
উল্লেখ্য, আগামী শনিবার আল বায়িত স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হবে ফ্রান্স-ইংল্যান্ড। ফুটবল বিশ্বের নজর থাকবে দুই দলের দিকে। এই ম্যাচে যে জিতবে নিশ্চিতভাবেই তারাই হতে পারে শিরোপার দাবিদার।