স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে রান তোলায় বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সবার উপরে ছিল তামিম ইকবালের নাম। চট্টগ্রামে নিজেকে নিয়ে গেলেন নতুন উচ্চতায়। যেখানে তিনি ছাড়িয়ে গেছেন বিশ্ব ক্রিকেটের টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের রথী মহারথী অনেক তারকা ব্যাটারকে।


প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে ৭ হাজার রানের মাইলফলক পেরিয়ে গেছেন। সব মিলিয়ে টি-টোয়েন্টিতে ৪০তম ব্যাটসম্যান হিসেবে ৭ হাজার রান ছুঁয়েছেন তামিম। ২৪৩ ইনিংসে তামিম এই মাইলফলকে পৌঁছেছেন। দ্রুততম হিসেবে আছেন নবম স্থানে। যেখানে এমন কীর্তি নেই এবি ডি ভিলিয়ার্স, ব্রেন্ডন ম্যাককালাম, ফাফ ডু প্লেসি, ডেভিড মালান, রোহিত শর্মা, জেসন রয় ও শোয়েব মালিকের।
এই ফরম্যাটে ভীষণ সফল ব্যাটার এবি ডি ভিলিয়ার্স (২৬৩ ম্যাচে ২৪৫ ইনিংস), ব্রেন্ডন ম্যাককালাম (২৫৩ ম্যাচে ২৪৯ ইনিংস), ফাফ ডু প্লেসি (২৭৪ ম্যাচে ২৫৭ ইনিংস), ডেভিড মালান (২৬৩ ম্যাচে ২৫৭ ইনিংস), রোহিত শর্মা ( ২৭০ ম্যাচে ২৫৮ ইনিংস), জেসন রয় (২৬৮ ম্যাচে ২৬২ ইনিংস) ও শোয়েব মালিক (২৭৫ ম্যাচে ২৫৯ ইনিংস) ৭ হাজার রান করতে তামিমের চেয়েও বেশি ম্যাচ ও ইনিংস খেলেছেন।
উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের একমাত্র সেঞ্চুরিয়ান বাংলাদেশের ওয়ানডে অধিনায়ক। তামিম ২০১৬ টি-টোয়েন্টিতে ওমানের বিপক্ষে পেয়েছিলেন সেই সেঞ্চুরি।
আরএ ফরম্যাটে তার মোট সেঞ্চুরি ৪টি। এছাড়া ফিফটি আছে ৪৫টি। যার ৭টি কেবল আন্তর্জাতিক মঞ্চে। গত বছর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটকে বিদায় বলা তামিম ৭৮ ম্যাচে করেছেন ১৭৫৮ রান।
সাকিব আল হাসান রান তোলায় আছেন দ্বিতীয় স্থানে। ৩৫৭ ইনিংসে তার রান ৬৫৪৬। মাহমুদউল্লাহ ২৬৫ ইনিংসে রান করেছেন ৫৩০১। মুশফিকুর রহিম ২৩০ ইনিংসে ৫১৩০ রান করেছেন। এরপর রয়েছেন সাব্বির রহমান। ১৭৫ ইনিংসে তার রান ৩৬৯৯।